হার্ট এ্যাটাক/হার্টব্লক, বুকে ব্যাথা।
হাঁটতে হাপিয়ে যাওয়া/হার্ট ফেইলিওর।
হাঁটতে যেয়ে মাথা ঘুরেপরে যাওয়া।
বুক ধড়ফড় করা (প্যালপিটিশন)।
উচ্চ রক্ত চাপ (হাইপারটেনশন)।
অ্যাঞ্জিওগ্রাম, রিংপ্রেসমেকারওবাইপাসরোগীরপরামর্শ।
বাতজ্বর ও বাতজ্বর জনিত হৃদরোগ, জন্মগত হৃদরোগ।
উচ্চ রক্তচাপ।
বুকে ব্যাথা।
পেটে সমস্যা।
অকারণ দুর্বলতা, ক্ষুধামন্দা, বমিভাব ও বমি হওয়া।
প্রস্রাবে ইনফেকশন।
মেডিসিন জনিত সব ধরনের রোগ বিশেষজ্ঞ।
নিম্ন রক্তচাপ।
বুক ধড়ফড় করা।
রক্তে অতিরিক্ত চর্বি (Hyperlipidemia)।
ঘন ঘন জ্বর আসা/কাঁপুনী দিয়ে জ্বর আসা।
প্রেসার ওঠানামা।
খাদ্যনালী, পাকস্থলীতে ক্ষত/ঘা।
হেপাটাইটিস বি ও সি-ভাইরাস।
পেটের সকল ধরনের পীড়ারোগ ও মেডিসিন রোগ বিশেষজ্ঞ।
ঘাড় ও পিঠ ব্যাথা, ব্যাথা হাতের দিকে ছড়িয়ে পড়া, হাতে চিলিক মারা, ঝিম ঝিম-শিনশিন করা বা অবশ মনে করা।
হাঁটু, ঘাড় ও কোমড় বা মেরুদণ্ডের ক্ষয়জনিত সমস্যা।
গিড়ায় গিড়ায় ব্যাথা, গিড়া ফুলে যাওয়া রাতে বা সকালে আঙ্গুল মুটি করতে কষ্ট হওয়া, গিড়া স্টিফ বা শক্ত হয়ে যাওয়া, এবং বেলা বাড়লে ধীরে ধীরে আরাম বোধ করা (আর্থ্রাইটিস/বাতরোগ)।
পিঠ, কোমড়ে ব্যাথা, সকালে ও শেষ রাতে দীর্ঘদিন ধরে কোমড় জ্যাম হয়ে থাকা, নুইতে কষ্ট হওয়া এবং বেলা বাড়লে, ধীরে ধীরে আরাম বোধ করা (বাত রোগ/AS)।
হীপে বা হাঁটুতে ব্যাথা, হাঁটু ফুলে যাওয়া, নিচে বসতে গেলে দাঁড়াতে কষ্ট এবং দাঁড়াতে গেলে বসতে কষ্ট হওয়া। হাঁটুর ক্ষয় হয়ে যাওয়া।
স্ট্রোক, স্পাইনাল কর্ড ইনজুরী, ব্রেইন ইনজুরী বা যে কোন নিউরোলজিক্যাল কারণে প্যারালাইসিস হওয়া এবং শক্তি কমে যাওয়া।
স্পোর্টস ইনজুরি এন্ড অর্থোপেডিক মেডিসিন রিহ্যাবিলিটেশন।
হাতের নার্ভ বা স্নায়ু আটকে যাওয়ার কারনে রাতের বেলা হাত ঝিন ঝিন বা অবশ/ভার বা ওজন হয়ে যাওয়া (CTS), এমনি ভাবে পায়ের পাতা ঝিন ঝিন বা অবশ লাগা (TTS)।
কাঁধের শোলডার জয়েন্ট আটকে যাওয়া, হাত তুলতে অসমর্থ হওয়া বা পিঠ চুলকাতে, মানি ব্যাগ তুলতে বা মহিলাদের চুলের খোপা বাঁধতে কষ্ট হওয়া, রাতে ব্যাথা বেড়ে যাওয়া (ফ্রোজেন শোলডার)।
কব্জিতে বা কনুইতে ব্যাথা, ওজন তুলতে বা কাপড় নিংড়াতে কষ্ট হওয়া।
কোমড় ব্যাথা, ব্যাথা পায়ের দিকে ছড়িয়ে পড়া, মাঝে মাঝে হাঁটতে গেলে পা ভার বা ওজন হয়ে যাওয়া এবং এর ফলে বসতে ইচ্ছে করা এবং পরে আবার হাঁটতে শক্তি পাওয়া, পায়ে শিনশিন করা, বিদ্যুতের মত ঝিলিক মারা, হাঁটতে না পারা (সায়েটিকা)।